তপ্ত দুপুরে রোদ ঠেলে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ভূ-গর্ভস্থ স্বাধীনতা যাদুঘরের প্রবেশমুখে যখন দাঁড়ানো যায়, মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্র দেখানোর প্রশংসনীয় উদ্যোগটির প্রচারের প্রতি অনুরাগ তখন অনেকটা কমে। প্রচারটা কিন্তু এরা আরেকটু ঠিকঠাক করতে পারতো। সিনেমা দেখাতে পারো কিন্তু লোকজনকে জানাতে পারো না? তো, ঢাকঢোল একটু কম পেটানোতে যা হয়, টিকেটের স্বল্প মূল্য সত্ত্বেও সিনেমা শুরুর আগ মুহুর্তে দর্শকের সংখ্যা থেকে যায় হাতে গোণা। ঝিরঝির ও ঝামেলা করা প্রজেক্টরের সুবাদে পর্দায় ইমপ্রেস টেলিফিল্মের নাম ভেসে আসার আগে দর্শকের তাই অখণ্ড অবসর, বড় পর্দায় শামীম আখতারের সিনেমা ‘রীনা ব্রাউন’ দেখার সম্ভাবনায় মাথার ভেতরে শাহবাগ থেকে রোদ মাড়িয়ে আসার বিক্ষোভ অনেকটা কমে।