![](https://i2.wp.com/shuhanrizwan.com/wp-content/uploads/2024/12/465727836_494542689825522_6928868530638238032_n-1.jpg?resize=629%2C354&ssl=1)
কিছু কিছু প্রসঙ্গের এমন গুণ, সংবেদনশীল মানুষের মনে তারা দ্যোতনা তুলবেই।
মায়ের কথা ধরা যাক। কিংবা ধরা যাক শৈশবের স্মৃতির কথা। এসব নিয়ে যদি বলতে বলা হয়—দেখা যাবে, ঘোরতর কর্কশ মানুষেরও মনের একটা কোমল অংশ বেরিয়ে আসছে। মা, কিংবা শৈশব, কিংবা প্রথম প্রেম—চাইলেও মানুষ এদের ব্যাপারে কঠোর হতে পারে না।
একই ব্যাপার খাটে চিঠির ক্ষেত্রেও। একবিংশ শতাব্দীর সিকিভাগ কেটে যাওয়ার পর, ই-বার্তার মাধ্যমে মানুষ আজকাল প্রতিটি ক্ষণ সংযুক্ত অন্য কারো সাথে। তবু, যখনই কাগজে লেখা চিঠি পড়তে বসি আমরা, না চাইলেও হৃদয় খানিক দ্রবীভূত হয়ে যায় পাঠকের।