[২০২৩ সালে বাংলাদেশ থেকে প্রকাশিত বইগুলো পড়া শেষে আমার এলোমেলো অনুভূতি গুছিয়ে রাখার জন্য এই ধারাবাহিক। আশা করি, এই স্বেচ্ছা-উদ্যোগ চালু থাকবে বছর জুড়েই। ধারাবাহিকের আজকের পর্বে থাকলো ইমদাদুল হক মিলনের আত্মজীবনী ‘যে জীবন আমার ছিল’ নিয়ে আলাপ।]

লেখকের মৃত্যু ঘটে দুই রকমে।

এক রকমের মৃত্যু তার দৈহিক মৃত্যু, লেখক যথেষ্ট উল্লেখযোগ্য হলে বিসিএস পরীক্ষার্থীদের এই মৃত্যুদিনটি মুখস্ত করতে হয় অবজেক্টিভে গোল্লা ভরাটের জন্য। আর দ্বিতীয় মৃত্যুটি লেখকের রচনার মৃত্যু, তার রচনা তখন প্রাসঙ্গিকতা হারিয়ে ফেলে পাঠকের কাছে। বলা বাহুল্য, সত্যিকার লেখকের জন্য এই মৃত্যুটাই করুণতম।